রবিবার , রাত ৯:৪৫ | ১৯শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১। ইসলামীক-আধুনিক ও কর্মমূখী-প্রযুক্তিগত শিক্ষার সু-সমন্বয়।
২। সুসন্তান, দেশপ্রেমিক ও সুনাগরিক তেরীর লক্ষ্যে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ।
৩। মাদ্রাসার পাশ্ববর্তী এলাকার জনগণকে নৈতিক শিক্ষা ও নামাজের প্রতি যত্নশীল হতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৪। এ প্রতিষ্ঠানে ধাপে ধাপে এবতেদায়ী হতে কামিল পর্যন্ত শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
৫। এবতেদায়ী ৫ম শ্রেণীর পর ছেলে ও মেয়ের সম্পূর্ণ আলালা আলাদা পাঠদান ও ক্লাসের ব্যবস্থা থাকবে। পর্দার বিধান যথাযথভাবে মেইনটেইনের ব্যবস্থা।
৬। একটি হিফজ সেকশন আলাদা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
৭। ক্যাম্পাসের ভিতরে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করা যেখানে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদাভাবে নামাজের ব্যবস্থা থাকবে।
৮। বৃত্তিমূলক শিক্ষার জন্য ক্যাম্পাসের ভিতরে আলাদা একটি ট্যাকনিক্যাল সেন্টার স্থাপন।
৯। সহশিক্ষা কার্যক্রম তথা শরীয়তের সীমারেখায় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও মেধা বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ প্রহণ।
১০। অভিজ্ঞ, মেধাবী ও প্রশিক্ষিত শিক্ষকদের দ্বারা পাঠ দান।
১১। ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রত্যক্ষ রাজনীতি নিষিদ্ধ।
১২। শিক্ষক-অভিভাবক- ম্যানিজিং কমিটির মধ্যে সু-সমন্বয়।
১৩। আবাসিক সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে।
১৪। গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য বিশেষ বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।
১৫। অত্র মাদ্রাসা ধারাবাহিকভাবে কামিল পর্যন্ত উন্নীত করা হবে।কামিল পর্যায়ে মেয়েদের ও ছেলেদের আলাদা আলাদা সেকশন থাকিবে। সর্বাবস্থায় পর্দার বিধান কঠোরভাবে মেইনটেন করা হবে।